
জানাযায়, সরকারী জায়গা দখল করে প্রায় এক মাস ধরে কয়েকটি দোকান ঘর নির্মাণ করছে । এ দোকান ঘর নির্মাণ ব্যাপারে দোকান মালিক ভাগবত দোকান ঘর নির্মাণের কথা শিকার করে বলেন, আমার দোকান অনেক পুরাতন এখানে আগে আমার বাবা দোকান করতো এখন আমি করি, আমার মালামাল নিয়ে যাতায়াত করতে অনেক কষ্ট হয়। আমার দোকানে আগে ঘরের চাল ছিল এখন শুধু টিনের বেড়া আর ঝাঁপটা লাগিয়োছ। এ বিষয়ে মুদিখানা দোকান মালিক সখিন বলেন, আমার দোকান আগেথেকেই ছিল, এখন যেখানে সেখানে দোকান চুরির ঘটনা ঘটছে, তাই আমি দোকানের বাঁশের বেড়া খুলে টিনের বেড়া দিয়েছি। দোকানদার প্রান গোপাল বলেন, আমাদের এই বান্দাইখাড়া হাটে অনেক দোকান আছে এ সবই অবৈধ ভাবে তৈরী, তাই আমিও বান্দাইখাড়া বর্ণিক সমিতি এবং হাট ইজারাদারের সাথে কথা বলে অনেক আগে ঘর করেছি। যদি সরকারের জায়গা প্রয়জন হয়, তাহলে আমি জায়গা ছেড়ে দিব। বান্দাইখাড়া বর্ণিক সমিতির সভাপতি শিশির শাহ্া বলেন, দোকান ঘর তৈরী হইছে এটা আমি জানি, তবে কিভাবে হইছে সে বিষয়ে আমার কিছইু জানা নেয়।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইকতেখারুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে আমি জানি হাটের জায়গায় যারা অবৈধ দোকান নির্মাণ করেছে তাদের দোকান ভেঙে দেওয়া হবে।#