মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: কুড়িগ্রামের রৌমারী-রাজিবপুরে সূযের দেখা মিলছেনা কয়েকদিন। কুয়াশার চাদুরে ঢাকা ২ উপজেলা বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। শীতের তীব্রতায় কাপছে দুই উপজেলার প্রায় তিন লাখ মানুষ। প্রতিদিনই বেড়েই চলছে শীতের তীব্রতা। দেশের উত্তরঞ্চলটি কুড়িগ্রামের রৌমারী-রাজিবপুরসহ সীমান্তবর্তী দুটি উপজেলা।
প্রতি বছরই শীতের তীব্রতা তুলনামূলকভাবে অন্যান্য জেলার চেয়ে বেশি অনুভূত মনে হয়। সরকার থেকে ত্রাণের গরম কাপর, কম্বল বিতরণে চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল সেভাবে দেখা যায়না। শীতের কম্বল, লেপ কাথা মুড়ে আগুন জ¦ালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে, খেটে খাওয়া মানুষ গুলো। সারাদিন মনে হয় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে।
মূল কথা মেঘলা আকাশ, মৃদু শীতে কাপছে দু উপজেলার তিন লাখ মানুষ। দুই উপজেলার স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নতুন বছরের শুরুতেই রাতদিন কুয়াশা নামতে শুরু করে। রাতভর বৃষ্টির মতো টাপটুপ করে কুয়াশা পড়তে থাকে। এদিকে হাটবাজার গুলোতে দেখা যায় গরম কাপর মালফাট মুড়ে প্রয়োজনী কাজ সেরে তারাহুরা করে বাড়ী ফিরতে দেখা যায়।
এবিষয় রৌমারী উপজেলা প্রকল্পবাস্তবায়ন কর্মকর্তা আজিজুর রহমান জানান এপর্যন্ত শীতের গড়ম কাপর পেয়েছি, ৫ হাজার ১১০ পিচ কম্বল বরাদ্দ পেয়েছি তালিকা করে দরিদ্র অসহায়দের দেওয়া হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল ইমরান বলেন দরিদ্রদের জন্য যেসব কম্বল এসেছে সকলের সমন্বয়ে বিতরন করা হচ্ছে। এবিষয় উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল্লাহ জানান এই উপজেলার জন্য আরো বেশি কম্বল গরম কাপরে বরাদ্দের বাদী জানান তিনি।