
প্রায় ৪/৫ বছর ধরে বেলা ৩ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত ঝাঁলমুড়ি বিক্রি করেন তিনি। বেলাল এক সময় অন্যের বাড়িতে তাঁতের কাজ করে সংসার চালাতেন। সে সময় তাঁত শ্রমিকদের মজুরি কম থাকায় শুরু হয় ঝাঁলমুড়ি বিক্রি।আয়ের বিষয়ে তিনি বলেন, ৪০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় হয়। এখন সব কিছুরই বাড়তি দাম।
তারপরেও চেস্টা করছি মানুষকে ভাল কিছু খাওয়ানোর। উপজেলার বিভিন্ন প্রতিস্ঠানের শিক্ষার্থী ও এখানকার অনেক মানুষ তার নিজ হাতে বানানো ঝাঁলমুড়ি খেয়ে প্রশংসা করছেন।