
এদিকে বন্ধ রয়েছে সকল মার্কেট, দোকান পাঠ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে যারা অপ্রয়োজনে বাইরে বের হচ্ছে ও অযথাই ঘোরাফেরা করছে তাদেরকে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জরিমানা ও শাস্তি দিচ্ছেন।
এদিকে কিছু জায়গায় গিয়ে দেখা গেছে মানুষজন বাসা থেকে বের হয়ে রাস্তায় অকারণে ঘোরা ফেরা করছে তারা সামাজিক ও শারীরিক দুরত্ব মানছেন না। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কে দেখলে পালিয়ে যাচ্ছেন তারা।

আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুরের সিভিল সার্জন ডা. মো. আব্দুল কুদ্দুছ।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সূত্র মতে , বর্তমানে জেলায় করোনায় আক্রান্ত ৮৬১৯ জন ব্যক্তির মধ্যে সুস্থ্য হয়েছেন ৬২৩৭ জন। আক্রান্ত অবস্থায় বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ২২১১ জন। এরমধ্যে সদর উপজেলাতেই ৫০২৮ জন আক্রান্ত আছেন। আর এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১৭১ জনের। যার অর্ধেক মৃত্যুই দিনাজপুর সদরে ৯০ জন।
দিনাজপুর সিভিল সার্জন ও জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব ডা. আব্দুল কুদ্দুছ বলেন, কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। প্রথমদিনে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই কাচাবাজারে কেনাকাটা চলছে। গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে। অযথা আড্ডা নেই। এভাবে সচেতন হয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে আর কঠোর লকডাউন পালন করলে ইনশা আল্লাহ সংক্রমণের সংখ্যা কমে যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এরই মধ্যে আজ থেকে করোনার টিকা প্রয়োগও শুরু হয়েছে বলে জানান তিনি।