
এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বাংলা বিভাগের অধ্যাপক সফিকুন্নবী সামাদী। তিনি পেয়েছেন ৪৯৯ ভোট। এদিকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সাদা (বিএনপি ও জামায়াতপন্থী) প্যানেলের সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক মো. আশরাফুজ্জামান পেয়েছেন ৩৮৮ভোট।
সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক মো. বোরাক আলী। তিনি পেয়েছেন ৫১৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সাদা প্যানেল থেকে সাধারণ সম্পাদক পদে লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক পারভেজ আজহারুল হক (প্রিন্স) পেয়েছেন ৩৭৭ ভোট।
এদিকে হলুদ পেনেল থেকে ৫৪৪ ভোট পেয়ে সহ-সভাপতি পদে জয়লাভ করেছেন ফার্মেসী বিভাগের অধ্যাপক মীর ইমাম ইবনে ওয়াহেদ (রাসেল)। কোষাধ্যক্ষ পদে ৫৪৮ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন ফলিত রসায়ন ও রসায়ন প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ এম এ ছালাম। যুগ্ম সাধারণ-সম্পাদক পদে ৫৪৮ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো. সুলতান মাহমুদ (রানা)।
এছাড়াও ১০টি সদস্য পদে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের অধ্যাপক জাকির হোসেন (৫১৫ ভোট), গ্রাফিক ডিজাইন, কারুশিল্প ও শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক সুভাষ চন্দ্র সুতার(৪৬০ ভোট), ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্সেস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আবদুল্লা আল-মামুন ভূঁঞা (৫১৪ ভোট), চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোছা. নাজনীন আকতার(৪৮৬ ভোট), ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সারওয়ার আলী (মুন)(৪৯৩ ভোট), ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক আবু নোমান মুহাম্মদ মাসউদুর রহমান (৪৯৩ ভোট), ফলিত রসায়ন ও রসায়ন প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোছা. সাবিনা ইয়াছমীন(৫২৮ ভোট), ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ সহযোগী অধ্যাপক অমিতাভ সাহা(৪৮৪ভোট), পপুলেশন সায়েন্স এন্ড হিউ রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক মো. রাশেদ আলম (৫৩৫ ভোট), পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এম রফিকুল আহসান (৫৫৩ভোট)।
বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক সফিকুন্নবী সামাদী বলেন, এটা আমাদের বিজয় নয় এটা আওয়ামী লীগ ও সাধারণ শিক্ষকদের বিজয়। যারা আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সমস্যা নিয়েই কাজ করবেন বলে জানান এ সদ্যপ্রাপ্ত সভাপতি।