
আদালত সূত্রে জানা যায়, জেলা প্রশাষকের নির্দেশনায় উপজেলার স্হানীয় বাসিন্দাদের অতিরিক্ত হাসিল আদায়ের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিনি ছাতড়া হাটে এ অভিযান পরিচালনা করেন।
হাট ইজারাদারের পক্ষে আব্দুল মাজেদ বলেন, করোনার প্রভাবে বেশ কিছু হাট আমাদের লোকশান গুনতে হয়েছে। ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য কিছু বাড়তি হাসিল আদায় করা হয়েছে। অভিযান পরিচালনার পর নির্ধারিত হারে হাসিল আদায় করা হচ্ছে।
অভিযান পরিচালনাকারী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, অতিরিক্ত হাসিল আদায়ের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে হাটে অভিযান পরিচালনা করে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। হাটে অবস্হানকালীন সময়ে আর বাড়তি হাসিল আদায় করবে না বলে অঙ্গীকার করেন হাট সংশ্লিষ্ট ইজারাদার প্রতিষ্ঠান।