
এই বিষয়ে ইউপি সদস্য কওছার আলীর কাছে জানতে চাইলে, তিনি বলেন আমি এই মাছের ঘের চার মাস লিছ নিয়েছি । বেশ কিছু দিন আগে কয়েক জন সাংবাদিক আমাকে শার্শায় এক প্রগ্রামে বলেন, আমার ঘেরের পাড়ে গাঁজা গাছ লাগানো আছে । ইউপি সদস্য বলে তার পর থেকে আমি সংযতো কারনে আমি গাছ গুলো তুলে ফেলতে পারিনি । আমার ছোট্ট ছেলে রুবেল ঘের দেখা শোনা করেন । তিনি আরো বলেন আমি এখুনি যেয়ে কেঁটে ফেলে দেব ।
এই বিষয়ে শার্শা থানার কায়বা ইউনিয়নের সুযোগ্য চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ টিংকু বলেন মেম্বার কি গাঁজা গাছ চেনে নাকি ? আর এই বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নাই।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)বদরুল আলম বলেন গাঁজা চাষ আইনের চোখে অপরাধ। আমরা অবশ্যই এর ব্যাবস্ থা নেব।