এদিকে মোশার ঘোপ, মাদারটিলা ও দেওকুড়াসহ ৩টি বিলে ৫২৫ একর জমির জলাবদ্ধতা নিয়ে ৭ ইজলামারী, মাদারটিলা, পশ্চিম মাদারটিলা, কড়াইকান্দি, বড়াইকান্দি, কোনাচী পাড়া, খাঁপাড়া, গোওয়ালগ্রাম,মির্জাপাড়াসহ ২০ গ্রামের মানুষ চরম বিপাকে পড়ে। জলাবদ্ধতা নিরসনে এলাকাবাসি ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সহায়তা কামনা করেন।
যার পরিপেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে রৌমারী উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তার উদ্দ্যোগে রৌমারী উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল্লাহ, ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শালু, উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল জলিল, কৃষি অফিসার শাহরিয়ার আলম, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান তারা ও রৌমারী উপজেলা আ,লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলাম মিনুসহ ৮ সদস্যের একটি মনিটরিং টিম সরেজমিন পরিদর্শন করেন। সরেজমিনে মোশারঘোপ,মাদারটিলা ও দেওকুড়া বা নীলের কুঠির বিলসহ ঘুঘেুরে শতশত একর জমির জলাবদ্ধতা লক্ষ করেন।
পরে ৩টি বিলের পানি নিস্কাশনে ইজলামারী আয়ুব আলীর বাড়ির দক্ষিনে ১০ ইি প্লাষ্টিক পাইপের মাধ্যমে জিনজিরাম নদীতে পানি ফেলার সিদ্ধান্ত হয়। উক্ত জলাবদ্ধতা নিরসনে রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল ইমরান , এডিবি’র ফান্ড থেকে ২ লাখ টাকা বরাদ্দের মাধ্যমে দূত জলাবদ্ধতা নিরসন করে রবিশস্য উৎপাদনের পরামর্শ দেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল্লা বলেন, শত বছর ধরে এ লের মানুষ এসব বিলে জলাবদ্ধতার কারণে ফসল ফলাতে পারেনা। যারফলে হাজার টন ফসল উৎপাদন ব্যাহত হয়। এব্যারে কৃষিকর্মকর্তা শাহরিয়ার আলম বলেন, রৌমারী নদী কুলীয় অ ল ।
তাছাড়া ডোবা নালা খালবিল হাওর বাওরে পরিপুর্ণ। তাই এসব খালবিলে ড্রেনেজ ব্যাবস্থার মাধ্যমে পানি নিস্কাশনের স্থায়ী সমাধান করলে অতিরিক্ত হাজার হাজার টন ফসল উৎপাদন হবে। এসব সমস্যা সমাধানে রৌমারী উপজেলা আ লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলাম মিনু বলেন, রৌমারী’র কৃষকের উন্নয়ন কল্পে রৌমারীতে যত বিল আছে যাতে প্রতিটি বিলে সহজে ফসল ফলানো যায় এর স্থায়ী সমাধনের জন্য উপজেলা প্রশাসনের দৃষ্টি অকর্ষণ করেন।