
পাশাপাশি ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে যারা মোটরসাইকেল আরোহী ছিল, তাদের মধ্যে যাদের হেলমেট ছিল না এবং একের অধিক যাত্রী নিয়ে চলাচল করছিল তাদেরকেও জরিমানার আওতায় আনা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের তিন ইউনিটের মধ্যে একটি পরিচালনা করেন কৌশিক আহমেদ, অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার এন্ড এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট।
তার আদালতে সর্বমোট ১৯ জনকে ৮৪০০ টাকা জরিমানা করা হয় এবং মোহনপুর উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ সানওয়ার হোসেনের আদালতে ৬ জনকে সর্বমোট ১৪০০ টাকা জরিমানা করা হয়। অন্য আরেকটি আদালত পরিচালনা করেন মোঃ জাহিদ বিন কাশেম, সহকারী কমিশনার ভূমি। তার আদালতে ৬ জনকে সর্বমোট ২৪০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
কেশরহাট এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার কার্যক্রম শুরু হয় সকাল ১০ টা থেকে এবং শেষ হয় বেলা ১ টার সময়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা করেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও মোহনপুর থানা পুলিশ। এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মূল উদ্দেশ্য হলো জনগণকে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে অধিক সচেতন করে তোলা এবং সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা।