
এর আগে শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার জিয়ানগর এলাকায় পৌর যুবলীগের সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম শহিদের বাড়ির একটি পরিত্যাক্ত ঘরে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে।
অভিযোগ ওঠে, ককটেল বানাতে গিয়েই ওই বিস্ফোরণ ঘটে। এতে শহিদ ও তার মা গুরুতর আহত হন। পরে তাদের ২৫০ সয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসকরা উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
এ অবস্থায় শহিদের মা রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হলেও গ্রেপ্তার এড়াতে গোপনে অন্যত্র চিকিৎসা নিচ্ছেন শহিদ। এদিকে বিস্ফোরণে আহত দুজনসহ তিনজনকে আসামি করে রোববার মামলা করেন সদর থানার এসআই অমিত পান্ডে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর জাহান মামলার বিষয়ে জানান, আহত দুজনকে আসামি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে শহিদের সৎমা সোমবার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শহিদ গোপনে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তার অবস্থান শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ।