
আসামীরা হলেন, তেঘরিয়া গ্রামের সাইফুল্লাহ জুয়েল (৫০), আল হেলাল (৫৫), আমিনুর রহমান (৫০), খলিলুর রহমান (৪৭), ইকবাল আহমেদ (৫০), বালাহৈর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক (৫৮), তিলিহারী গ্রামের সেকেন্দার আলী (৬০), কছিমদ্দিন(৬৫), তেঘরিয়া গ্রামের অভি(২৫), বালাহৈর গ্রামের রায়হান (২৪), তিলিহারি গ্রামের এনামুল ওরফে এনা(৪৫), সামশুল ওরফে পচা(৪০) এবং অজ্ঞাত ফজলুর রহমান (৪৫), আকবর আলী (৪৮) ও রুবেল (২৯)।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে , উপজেলার তিলিহারি মৌজার তফসীল বর্নিত আরএস ৫৮ খতিয়ানে মোট ৮৩ শতাংশ জমি ভোগদখল করে আসছিলেন ভুক্তভোগী মিজানুর রহমান। তার মামাতো ভায়েরা (১-৫) নং আসামিরা অন্য মৌজায় খতিয়ানে জমি প্রাপ্ত হয়ে ভোগ দখল করছিল। টাকার প্রয়োজনে জমি বিক্রি করে নিঃস্ব হয়ে পড়ায় মিজানুর রহমানের জমির ওপর নজর পড়ে তাদের।
বিভিন্ন এলাকা থেকে গুন্ডা বাহিনী ভাড়া করে ৬ ডিসেম্বর সংঘবদ্ধ হয়ে মিজানুর রহমানের জমিতে লাগানো গাছ কর্তন করা শুরু করে। এতে ভুক্তভোগী থানায় জানালে পুলিশের উপস্হিতিতে গাছ কর্তন বন্ধ থাকে। পরে ৯ ডিসেম্বর আবারও দলবদ্ধ হয়ে কাটা গাছ তুলে নিয়ে চলে যায়। ফলজ ও বনজ গাছ গাছগুলোর মূল্য প্রায় তিন লক্ষ টাকা।
ভুক্তভোগী মিজানুর রহমান বলেন, আমার মা ও নানার রেকর্ডমূলে আমি ৮৩ শতাংশ জমি ভোগদখল করে আসছি। আমার মামাতো ভায়েরা তেঘরিয়া ও তিলিহারি মৌজার অন্যান্য খতিয়ানে ভোগদখল করে ছিল। জমিজমা নষ্ট করে ফেলায় তারা আমার দখলীয় সম্পত্তির ওপর তাদের কুনজর পড়েছে। গাছগুলো কেটে ফেলায় আমার প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি সাধন হয়েছে। আ
সামি হেলাল হোসেন বলেন, আমার বাবা ও তার বোনের মধ্যে মৌখিকভাবে বন্টন করেছিলেন। কোন সমস্যা যেন না থাকে সেজন্যই ভিন্ন ভিন্ন মৌজায় বন্টন অনুসারে প্রত্যেককেই জমি নিতে হবে।