![](http://rajshahipratidin.com/wp-content/uploads/2022/02/jhulon-300x158.png)
বৃষ্টি দাস উপজেলার সদর ইউনিয়নে বালাহৈর গ্রামের বিশ্বজিৎ দাসের মেয়ে। কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ প্রনব কুমার বলেন, বৃষ্টি দাসকে হাসপাতালে নিয়ে আসার পর দেকা যায় হাসপাতালে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়।
বৃষ্টির বাবা বিশ্বজিত জানান, বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নিয়ামতপুর সরকারী বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্লাস এ্যাসাইনমন্ট নিয়ে ১২ টার দিকে বাসায় ফিরে আসে।
অনেক ক্ষন রুমে থাকার পর ডাকাডাকি করলে শব্দ না পাওয়ায় রুমে গিয়ে দেখতে পাই গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় ঝুলে আছে। চিল্লাচিল্লি করলে পাড়ার সকলে এগিয়ে এসে হাসপাতালে নিলে ডাক্তার মৃত তাকে ঘোষণা করেন।
নিয়ামতপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, এ বিষয়ে একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য লাশটি নওগাঁ মর্গে পাঠানো হয়েছে।