
জানাযায়, উপজেলার হিতামপুর মৌজার ১৬ নং পোল্ডারের কপোতক্ষ নদের হিতামপুর সøুইচ গেট সংলগ্ন এলাকায় রবিবার ভোর রাতে ভাটার সময় হঠাৎ করে ভাঙ্গন শুরু হয়। কয়েক ঘন্টার মধ্যে নদের চর সহ ওয়াপদার বাঁধের বেশির ভাগ এলাকায় নদের গর্ভে বিলিন হয়ে যায়। এলাকাবাসী ভাঙ্গনের বিষয়ে গদাইপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গাজী জুনাইদুর রহমান ও প্যানেল চেয়ারম্যান জাকির হোসেন লিটন কে জানায়।
তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী কে অবহিত করলে তিনি তৎক্ষনাৎ ওয়াপদার উপ-সহকারী প্রকৌশলীকে (এসও) ভাঙ্গন কবলিত স্থানে পাঠান। প্যানেল চেয়ারম্যান জাকির হোসেন লিটন জানান এ স্থানটি সংস্কারের জন্য কয়েকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডকে বলেছি কিন্তু কোন ব্যবস্থা গ্রহন করে না। এ দিকে ভাঙ্গন দেখা দেয়ায় কপিলমুনি ইউনিয়নের আগড়ঘাটা, সিলেমানপুর ও গদাইপুরের হিতামপুর, চরমলই, মেলেকপুরাইকাটির মানুষ চরম আতঙ্কে রয়েছে।
পাইকগাছা উপ-সহকারী প্রকৌশলী ফরিদউদ্দীন বলেন, আমি ভাঙ্গন কবলিত স্থান পরিদর্শন করে উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী এবং আমার র্উদ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি অচিরেই বাঁধের কাজ শুরু হবে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পলাশ কুমার ব্যানার্জি জানান কিছুদিন আগে চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে কাজ করেছি।
একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়েছে এ না গেলে কাজ করা সম্বব হবেনা। আমি এমপি মহদয়ের সাথে কথা বলেছি আমাদের একটি পরিকল্পনা রয়েছে ভিতর দিয়ে ৩শ মিটারের বিকল্প বাঁধ তৈরী করব। তবে বর্ষাকাল না গেলে সম্ভব হচ্ছে না।