
প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মওদুদ আহম্মদ জানান, সোমবার সন্ধার কিছু পূর্বে হঠাৎ আকাশে ঘন কালো মেঘ দেখা দেওয়ার পরপরই ঝড় শুরু হয়। এতে বিদ্যালয়টির শ্রেণি কক্ষের টিনের চাল সম্পুর্ণ রুপে উড়ে যায়। ফলে প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থীদের ফিজিও থেরাপী দেওয়ার যন্ত্র সামগ্রী, বই খাতা সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র বৃষ্টির পানিতে ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে।
এসময় অফিসের আসবাবপত্র ভেঙ্গেগেছে এবং অনেক টিন উড়ে গিয়ে দুমড়ে-মুছড়ে গেছে বলে তিনি জানান। তিনি আরও জানান, নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটি করোনা ভাইরাসের কারনে সরকার ঘোষিত ছুটির জন্য বন্ধ আছে। পড়ালেখা আরম্ভ হলেই খোলা আকাশের নিছে প্রতিবন্ধি শিশুদের বসতে হবে বলে জানান। তাদের কোন ফান্ড না থাকায় খুব দ্রুত মেরামত করা যাবেনা বলেও তিনি জানান।
প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজমুল হামিদ রেজা জানান, তিনি উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান কাজিবুল ইসলাম ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা দোস্তদার হোসেনকে নিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্থ প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করেছেন।
দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় এজন্য প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষককে আবেদনের জন্য বলা হয়েছে বলে তিনি জানান।